মাহে রমজান

সানশাইন ডেস্ক : গতকাল রমজানের একাদশ দিবস থেকে শুরু হয় মাগফিরাত লাভের পালা। রমজানের চাঁদের পূর্ণতা যেমন হ্রাস পাচ্ছে, তেমনি রোজাদার বান্দাদের
পাপও মুছে যাচ্ছে। আল্লাহপাক তাঁর বাছাইকৃত মোমিন বান্দাদের রহমতের আবরণে আচ্ছাদিত করে তাঁদের আমলনামা থেকে পাপরাশি মুছে ফেলার কাজে নিয়োজিত করেছেন হাজার হাজার ফেরেশতা। হযরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ঈমানের সঙ্গে সওয়াবের নিয়তে রমজানে কিয়ামূল লাইল তথা তারাবির নামাজ পড়বে, তার অতীতের গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দেয়া হবে।’-সহিহ বুখারি
হাদিসের ভাষ্যানুযায়ী আল্লাহ তায়ালার নৈকট্য অর্জনের প্রধান মাধ্যম হলো ফরজ ইবাদত ও ফরজ দায়িত্বসমূহের ব্যাপারে যত্নবান হওয়া। অতঃপর সুন্নত ও নফলের মাধ্যমে যে পর্যায়ের নৈকট্য লাভের কথা হাদিসে এসেছে তাও অন্তরকে জাগ্রত করার জন্য এবং মানবাত্মাকে ব্যাকুল করার জন্য যথেষ্ট। যার সারাংশ হলো ইখলাসে নিয়তের সঙ্গে সুন্নত ও নফলের প্রতি মনোযোগী হলে বান্দার রুচি ও স্বভাব দুরুস্ত হয়ে যায়। ফলে রেজায়ে খোদাওন্দীই হয় তার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। তার প্রতিটি আমল হয় প্রভু সন্তুষ্টির অনুগামী।


প্রকাশিত: এপ্রিল ৪, ২০২৩ | সময়: ৫:৫৬ পূর্বাহ্ণ | সুমন শেখ