স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে ৭ জানুয়ারি সকলকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে: রামেবি উপাচার্য স্টাফ রিপোর্টার: রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (রামেবি) উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস-২০২৩ পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষ্যে শনিবার রামেবির অস্থায়ী কার্যালয়ে সূর্যদয়ের সাথে সাথে জাতীয় পতাকা উত্তোলোন, সকাল ৮টায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন ও বঙ্গবন্ধুসহ সকল বীর শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। সকাল সাড়ে ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাকক্ষে বিজয় দিবসের ইতিহাস ও তাৎপর্যের উপর এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। রামেবির রেজিস্ট্রার ডা. মো. জাকির হোসেন খোন্দকারের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন, উপাচার্য অধ্যাপক ডা. এ জেড এম মোস্তাক হোসেন, বিশেষ অতিথি ছিলেন, কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. রুস্তম আলী আহমেদ, মুখ্য আলোচক ছিলেন, রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের প্রফেসর ও বরিশাল বিশ^বিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য ড. মো: ছাদেকুল আরেফিন। সভায় রামেবির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ডা. আনোয়ার হাবিব, সহকারি রেজিস্ট্রার রাশেদুল ইসলাম, অফিস সহকারি কবির আহমেদ প্রমুখ বক্তৃতা করেন। সভাটি সঞ্চালনা করেন জনসংযোগ দপ্তরের সেকশন অফিসার মো. জামাল উদ্দীন। সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ডা. এ জেড এম মোস্তাক হোসেন বলেন, ‘‘আজ মহান বিজয় দিবস, বীরের জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার দিন। আজ পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন ভূখণ্ডের নাম জানান দেওয়ার দিন। মহান বিজয়ের এই দিনে বিনম্র চিত্তে স্মরণ করছি, ৩০ লাখ শহীদ ও দুই লাখ মা-বোনকে, যাদের ইজ্জতের বিনিময়ে আজকের এ বিজয় অর্জিত হয়েছে। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন। আর তাঁর কন্যার কুশলী নেতৃত্বে দেশ আজ উন্নয়নের এক বিষ্ময়কর অগ্রযাত্রায় ধাবিত হচ্ছে। এ উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিতে এবং স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে আগামী ৭ জানুয়ারি সকলকে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রাখতে হবে, স্বাধীনতার বিরোধী অপশক্তির অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে।’’ সভায় মুখ্য আলোচক প্রফেসর ড. মো. ছাদেকুল আরেফিন বলেন, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পাকিস্তানি শাসকদের শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিসংগ্রামের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে। বিশ্বের বুকে স্বতন্ত্র জাতিসত্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় বাঙালি জাতি। তিনি বলেন, বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের কাতারে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। স্বাধীনতার পর বিগত ৫২ বছরে বাংলাদেশের যা কিছু অর্জন তার সত্তরভাগই হয়েছে বঙ্গবন্ধু কণ্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের এই উন্নয়নের গতিধারা অব্যাহত থাকলে বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ ২০৪১ সালের মধ্যে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলায় পরিণত হবে। তিনি বাংলাদেশের সাংবিধানিক ধারা অব্যাহত রাখার জন্য সকল কে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারের সাথে থাকার আহবান জানান। এ সময় রামেবির উপ- কলেজ পরিদর্শক ডা. মোহাম্মদ মেহেরওয়ার হোসেন, ভিসির পিএস ইসমাঈল হোসেন, সেকশন অফিসার শাহারিয়ার ইসলাম, শাকিল আহমেদ, মিজানুর রহমান, তানভীর আহমেদ, রেজাউল উদ্দিন, সহকারী প্রোগ্রামার ফারজানা ফাইজা, প্রশাসনিক কর্মকর্তা রাসেল আলী, ব্যক্তিগত কর্মকর্তা(পিও) জাহিদ হাসানসহ সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

xস্টাফ রিপোর্টার: রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (রামেবি) উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস-২০২৩ পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষ্যে শনিবার রামেবির অস্থায়ী কার্যালয়ে সূর্যদয়ের সাথে সাথে জাতীয় পতাকা উত্তোলোন, সকাল ৮টায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন ও বঙ্গবন্ধুসহ সকল বীর শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
সকাল সাড়ে ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাকক্ষে বিজয় দিবসের ইতিহাস ও তাৎপর্যের উপর এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। রামেবির রেজিস্ট্রার ডা. মো. জাকির হোসেন খোন্দকারের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন, উপাচার্য অধ্যাপক ডা. এ জেড এম মোস্তাক হোসেন, বিশেষ অতিথি ছিলেন, কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. রুস্তম আলী আহমেদ, মুখ্য আলোচক ছিলেন, রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের প্রফেসর ও বরিশাল বিশ^বিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য ড. মো: ছাদেকুল আরেফিন।
সভায় রামেবির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ডা. আনোয়ার হাবিব, সহকারি রেজিস্ট্রার রাশেদুল ইসলাম, অফিস সহকারি কবির আহমেদ প্রমুখ বক্তৃতা করেন। সভাটি সঞ্চালনা করেন জনসংযোগ দপ্তরের সেকশন অফিসার মো. জামাল উদ্দীন।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ডা. এ জেড এম মোস্তাক হোসেন বলেন, ‘‘আজ মহান বিজয় দিবস, বীরের জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার দিন। আজ পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন ভূখণ্ডের নাম জানান দেওয়ার দিন। মহান বিজয়ের এই দিনে বিনম্র চিত্তে স্মরণ করছি, ৩০ লাখ শহীদ ও দুই লাখ মা-বোনকে, যাদের ইজ্জতের বিনিময়ে আজকের এ বিজয় অর্জিত হয়েছে। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন। আর তাঁর কন্যার কুশলী নেতৃত্বে দেশ আজ উন্নয়নের এক বিষ্ময়কর অগ্রযাত্রায় ধাবিত হচ্ছে। এ উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিতে এবং স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে আগামী ৭ জানুয়ারি সকলকে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রাখতে হবে, স্বাধীনতার বিরোধী অপশক্তির অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে।’’
সভায় মুখ্য আলোচক প্রফেসর ড. মো. ছাদেকুল আরেফিন বলেন, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পাকিস্তানি শাসকদের শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিসংগ্রামের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে। বিশ্বের বুকে স্বতন্ত্র জাতিসত্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় বাঙালি জাতি। তিনি বলেন, বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের কাতারে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। স্বাধীনতার পর বিগত ৫২ বছরে বাংলাদেশের যা কিছু অর্জন তার সত্তরভাগই হয়েছে বঙ্গবন্ধু কণ্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের এই উন্নয়নের গতিধারা অব্যাহত থাকলে বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ ২০৪১ সালের মধ্যে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলায় পরিণত হবে। তিনি বাংলাদেশের সাংবিধানিক ধারা অব্যাহত রাখার জন্য সকল কে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারের সাথে থাকার আহবান জানান।
এ সময় রামেবির উপ- কলেজ পরিদর্শক ডা. মোহাম্মদ মেহেরওয়ার হোসেন, ভিসির পিএস ইসমাঈল হোসেন, সেকশন অফিসার শাহারিয়ার ইসলাম, শাকিল আহমেদ, মিজানুর রহমান, তানভীর আহমেদ, রেজাউল উদ্দিন, সহকারী প্রোগ্রামার ফারজানা ফাইজা, প্রশাসনিক কর্মকর্তা রাসেল আলী, ব্যক্তিগত কর্মকর্তা(পিও) জাহিদ হাসানসহ সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।


প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১৮, ২০২৩ | সময়: ৬:৩৬ পূর্বাহ্ণ | সুমন শেখ