রাজশাহীতে আ’লীগের জনসমাবেশ ১৮ এপ্রিল

স্টাফ রিপোর্টার: মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে রাজশাহী জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে আগামী ১৮ এপ্রিল বিকাল ৩টায় সাহেব বাজারে জনসমাবেশ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ জনসমাবেশ সফল করার লক্ষে রাজশাহী জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীবৃন্দকে স্বত:স্ফুর্ত ভাবে অংশগ্রহনের আহ্বান জানানো হয়েছে। সোমবার এ উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা শুক্রবার রাত ৮টায় রাণীবাজারস্থ জননেতা এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন এর রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী জেলার সভাপতি অনিল কুমার সরকার এর সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল, সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা এমপি, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. লায়েব উদ্দিন লাবলু, মোস্তাফিজুর রহমান মানজাল, মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাড. আসলাম সরকার, জেলা আওয়ামী লীগের নেতা আকতারুজ্জামান আকতার, মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য আতিকুর রহমান কালু, দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম, সাবেক চেয়ারম্যান আ: রহিম মোল্লা, বাঘা পৌরসভার মেয়র আক্কাস আলী, মুন্ডুমালার পৌরসভার মেয়র গোলাম রাব্বানী, পবা উপজেলার চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ইয়াসিন আলী, মোহনপুর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান রাসেল, মতিহার থানা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন, ভালুকগাছি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জননেতা এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের একটি চিরস্মরণীয় দিন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর নির্দেশিত পথে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় অর্জনের লক্ষ্যে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ সরকার গঠন করা হয়। ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুর মহকুমার বৈদ্যনাথতলা গ্রামের আম্রকাননে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রথম সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণ করে। এরপর থেকেই স্থানটি মুজিবনগর নামে পরিচিত।
সভায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নওশের আলী, ডা: তবিবুর রহমান শেখ, নাঈমুল হুদা রানা, সাবেক সংসদ সদস্য ডা. মুনসুর রহমান, মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আলফোর রহমান, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মীর তৌফিক আলী ভাদু, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক জিয়া হাসান আজাদ হিমেল, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ফিরোজ কবির সেন্টু, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা ইয়াসমিন রেজা ফেন্সি, শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক ওমর শরীফ রাজিব, শ্রম সম্পাদক আব্দুস সোহেল, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক কামারউল্লাহ সরকার কামাল, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. ফ ম আ জাহিদ, সদস্য আরিফা বেগম, শামসুজ্জামান আওয়াল, নজরুল ইসলাম তোতা, হাবিবুর রহমান বাবু, শাহাব উদ্দিন, এ্যাড. শামসুন্নাহার মুক্তি, বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. আব্দুল মান্নান, আখতারুল আলম, আব্দুস সালাম, বাদশা শেখ, ইউনুস আলী, কে এম জুয়েল জামান, বোয়ালিয়া (পূর্ব) থানা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক শ্যামল কুমার ঘোষ, বোয়ালিয়া (পশ্চিম) থানা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক শামসুজ্জামান রতন প্রমুখ।