ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের ভিন্ন ধরনের ঢাকা সফর সানশাইন ডেস্ক: ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর ঢাকা সফরটি অন্য যেকোনও ভিভিআিইপি সফরের চেয়ে ভিন্ন। দুই দিনের সফরে রবিবার দিল্লি থেকে তিনি ঢাকা আসেন। লক্ষ্য করার মতো বিষয় হলো, অল্প সময়ের নোটিশে তিনি বাংলাদেশ সফর করছেন। আবার ঢাকায় আসার পরে তার কার্যক্রমগুলো সাধারণভাবে অন্য রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধানের রাষ্ট্রীয় সফরসূচির চেয়েও ভিন্ন রকমের। রবিবার রাত ৮টার দিকে ঢাকায় পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিমানবন্দরে তাকে অর্ভ্যথনা জানান। প্রথাগতভাবে প্রটোকল অনুযায়ী ওই রাতেই রাষ্ট্রীয় নৈশভোজে তিনি অংশ নেন। এরপর তার নিজস্ব কর্মকাণ্ডের অংশ হিসেবে রাত প্রায় ১২টার দিকে চলে যান ধানমন্ডিতে সংগীতশিল্পী, গীতিকার ও বাদ্যযন্ত্রী রাহুল আনন্দের বাসায়। সেখানে অবস্থান করেন প্রায় দুই ঘণ্টা। ওই সময়ে শিল্পীর গান শোনেন। রাহুল আনন্দ যে একতারা বাজিয়ে গান গেয়েছেন সেটি উপহার দেন ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁকে। তিনি সেটি হাতে পেয়ে বাজানোর চেষ্টাও করেন। সোমবার বঙ্গবন্ধু জাদুঘরে শ্রদ্ধা জানানোর জন্য ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে গেলে ধানমন্ডি লেকের পাড়ে হেঁটেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষ হওয়ার পরে দুপুরে ঢাকা ত্যাগের আগে তুরাগ নদীতে নৌকা ভ্রমণ করেন প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ। এ বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘সবদিক বিবেচনা করলে এই সফরটি অন্য যেকোনও ভিভিআইপি সফরের থেকে আলাদা। সাধারণভাবে যেকোনও ভিভিআইপি সফরে জাঁকজমক পর্ব বেশি থাকে। কিন্তু এবারে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশকে কাছ থেকে দেখার চেষ্টা করেছেন, যা অন্যদের ক্ষেত্রে বেশি দেখা যায় না।’ আরেকজন কর্মকর্তা বলেন, সরকারি কর্মকাণ্ডের বাইরে বিদেশি অতিথিরা যেসব অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে থাকেন, সেগুলো বিদেশিদের আগ্রহের কারণে হয়ে থাকে। এখানে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের আগ্রহের কারণেই বাড়তি অনুষ্ঠানগুলোর আয়োজন করা হয়েছে।

xসানশাইন ডেস্ক: ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর ঢাকা সফরটি অন্য যেকোনও ভিভিআিইপি সফরের চেয়ে ভিন্ন। দুই দিনের সফরে রবিবার দিল্লি থেকে তিনি ঢাকা আসেন। লক্ষ্য করার মতো বিষয় হলো, অল্প সময়ের নোটিশে তিনি বাংলাদেশ সফর করছেন। আবার ঢাকায় আসার পরে তার কার্যক্রমগুলো সাধারণভাবে অন্য রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধানের রাষ্ট্রীয় সফরসূচির চেয়েও ভিন্ন রকমের।
রবিবার রাত ৮টার দিকে ঢাকায় পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিমানবন্দরে তাকে অর্ভ্যথনা জানান। প্রথাগতভাবে প্রটোকল অনুযায়ী ওই রাতেই রাষ্ট্রীয় নৈশভোজে তিনি অংশ নেন। এরপর তার নিজস্ব কর্মকাণ্ডের অংশ হিসেবে রাত প্রায় ১২টার দিকে চলে যান ধানমন্ডিতে সংগীতশিল্পী, গীতিকার ও বাদ্যযন্ত্রী রাহুল আনন্দের বাসায়। সেখানে অবস্থান করেন প্রায় দুই ঘণ্টা। ওই সময়ে শিল্পীর গান শোনেন। রাহুল আনন্দ যে একতারা বাজিয়ে গান গেয়েছেন সেটি উপহার দেন ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁকে। তিনি সেটি হাতে পেয়ে বাজানোর চেষ্টাও করেন।
সোমবার বঙ্গবন্ধু জাদুঘরে শ্রদ্ধা জানানোর জন্য ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে গেলে ধানমন্ডি লেকের পাড়ে হেঁটেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষ হওয়ার পরে দুপুরে ঢাকা ত্যাগের আগে তুরাগ নদীতে নৌকা ভ্রমণ করেন প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ।
এ বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘সবদিক বিবেচনা করলে এই সফরটি অন্য যেকোনও ভিভিআইপি সফরের থেকে আলাদা। সাধারণভাবে যেকোনও ভিভিআইপি সফরে জাঁকজমক পর্ব বেশি থাকে। কিন্তু এবারে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশকে কাছ থেকে দেখার চেষ্টা করেছেন, যা অন্যদের ক্ষেত্রে বেশি দেখা যায় না।’
আরেকজন কর্মকর্তা বলেন, সরকারি কর্মকাণ্ডের বাইরে বিদেশি অতিথিরা যেসব অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে থাকেন, সেগুলো বিদেশিদের আগ্রহের কারণে হয়ে থাকে। এখানে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের আগ্রহের কারণেই বাড়তি অনুষ্ঠানগুলোর আয়োজন করা হয়েছে।


প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১২, ২০২৩ | সময়: ৫:০৪ পূর্বাহ্ণ | সুমন শেখ