মঙ্গলবার, ১৭ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ২রা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ।
স্টাফ রিপোর্টার: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু পরিষদের উদ্যোগে ১৭ মে, শুক্রবার সন্ধ্যায় জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে ‘আপনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন মানে, বাংলাদেশের প্রত্যাবর্তন’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বঙ্গবন্ধু পরিষদের প্রেসিডিয়ামের অন্যতম সদস্য ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুল খালেকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আ ব ম ফারুকের সঞ্চালনায় উক্ত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধু পরিষদের প্রেসিডিয়াম সদস্য স্থপতি ইয়াফেস ওসমান, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও বঙ্গবন্ধু পরিষদের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক ড. সাদেকুল আরেফিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্লিম ও টেলিভিশন বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও বঙ্গবন্ধু পরিষদের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক ড. এজেডএম শফিউল আলম ভূইয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও বঙ্গবন্ধু পরিষদ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক কমিটির উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল ইসলাম, কুষ্টিয়া ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মাহবুবুল আরফিন।
সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. আব্দুল খালেক বলেন, শেখ হাসিনা অসাধারণ নেত্রী, বিশ্বনেত্রী। তার নেতৃত্বের সবচেয়ে বড় কৃতিত্ব হচ্ছে তিনি সুদীর্ঘকাল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন এবং বহুভাগে বিভক্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে ঐক্যবদ্ধ করে বার বার জনগণের ভালোবাসায় ও সমর্থনে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আছেন। আমরা অনেকে তাকে দেশরত্ন বলি, কিন্তু এটা তাঁকে খাটো করা হয়। তার চরিত্রের যে অসাধারণ গুণাবলি রয়েছে, এই জন্য তাকে বঙ্গরত্ন উপাধিতে ভূষিত করাই শ্রেয়।
আলোচনা সভায় অধ্যাপক ড. সাদেকুল আরেফিন বলেন, আজকের দিনটি বিভিন্ন কারণে গুরুত্বপূর্ণ ও ঐতিহাসিক একটি দিন। দীর্ঘ ৬ বছর নির্বাসিত জীবন অতিবাহিত করে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মাটিতে পদার্পন করেন। সেই দিন লক্ষ লক্ষ জনতা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। তিনি ফিরে এসেছিলেন বলেই বাংলার দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফুটেছে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধারায় বাংলাদেশ পরিচালিত হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে অনলাইনে সংযুক্ত হয়ে সুদুর বিদেশ থেকে অংশগ্রহণ করেন নিউজিল্যান্ডের বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ইঞ্জিনিয়ার শফিকুর রহমান ভূইয়া, বিশিষ্ট রাজনৈতিক ও কলামিস্ট সুভাষ সিংহ রায় প্রমুখ।
বঙ্গবন্ধু পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ ও ঢাকা মহানগর আহ্বায়ক কমিটির নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান সমূহের বঙ্গবন্ধু পরিষদের নেতৃবৃন্দ এবং নর্থ বেঙ্গল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের মাননীয় চেয়ারম্যান অধ্যাপক রাশেদা খালেক উপস্থিত ছিলেন।