মঙ্গলবার, ১৫ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৩০শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ।
স্পোর্টস ডেস্ক: বেন স্টোকসের বলে ডেভিড ওয়ার্নারের আউট হওয়ার বলটি নো-বল ঘোষণার পরেই বের হয়ে আসে গ্যাবা টেস্টের দ্বিতীয় দিনে একাধিক নো-বল ধরা পড়েনি আম্পায়ারের চোখে কিংবা প্রযুক্তিতেও। কারণ গ্যাবা টেস্টে নো-বল শনাক্তকরণ প্রযুক্তি কাজ করছে না।
গ্যাবা টেস্টের দ্বিতীয় দিনের কেবল প্রথম সেশনেই স্টোকস ১৪টি নো-বল করেন। তার মধ্যে মাত্র দুইটি বলকে নো-বল দেন আম্পায়ার। বাকি ১২টি বলই আম্পায়ারের চোখ এড়িয়ে যায়। তবে সম্প্রচারকারী প্রতিষ্ঠান সেভেন ক্রিকেটের প্রতিবেদনে বের হয়ে এই নো-বল কাহিনী। তুমুল সমালোচনা করেন সাবেক ক্রিকেটাররা। নো-বল শনাক্তকরণ প্রযুক্তিতেও কেন এই বলগুলো ধরা হলো তা নিয়ে ওঠে প্রশ্ন।
পরবর্তীতে জানা গেল, গ্যাবা টেস্টের জন্য বরাদ্দকৃত নো-বল শনাক্তকরণ প্রযুক্তিটিতে নাকি ম্যাচ শুরুর আগেই সমস্যা দেখা যায়। ফলে এই ম্যাচে আর সেটির পূর্ণ সুবিধা নেওয়া সম্ভব হয়নি। আর ব্যবস্থাপনার এই ভুলের মাশুল দিতে হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলকে।
ওয়ার্নার আউট হয়েও একবার বেঁচে যান নো-বলের কল্যাণে। তখন অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ১ উইকেটে ৩৭ রান। ব্যাটিংয়ে ছিলেন ওয়ার্নার, বোলিং করছিলেন স্টোকস। এই ইংলিশ পেসারের ওভারের প্রথম চারটি বল করার সময়েই তার পা সীমানা অতিক্রম করে ফেলে। কিন্তু প্রথম তিনটি বলেই সেটি বুঝতে পারেননি আম্পায়ার। চতুর্থ বলটিতে আউট হন ওয়ার্নার, তখন নজরে আসে যে বলটি নো-বল। এবং পরবর্তীতে দেখা যায়, ওই ওভারের প্রথম চারটি বলই নো-বল ছিল।